Pigeoncarecenter | কবুতরের যত্নে দারুচিনি এর ব্যাবহার সাবধানতা এবং উপকারীতা ২০২১।
আরো একবার সবাইকে সুস্বাগতম জানিয়ে শুরু করছি আজকের আলোচনা।আজ আমি আলোচনা করবো কবুতরের যত্নে দারুচিনির উপকারীতা সম্পর্কে।তো চলুন শুরু করা যাক।
দারুচিনি সবচেয়ে বেশি Anti-Occident সমৃদ্ধ ভেষজ
এর মিষ্ট স্বাদ এবং সুগন্ধের জন্য শতাব্দীর পর শতাব্দী একাধারে এটি মসলা হিসেবে ব্যাবহৃত হচ্ছে।
এটি মূলত হচ্ছে এক ধরনের গাছের বাকল।
মানুষ এবং অন্নান্য পশুপাখির জন্য এটি যেমন উপকারী ঠিক কবুতরের যন্যেও এটি সমান উপকারী।
প্রতি ৫ গ্রাম দারুচিনিতে রয়েছেঃ
১ঃক্যালরি ১৯
২ঃকার্বোহাইড্রেট ৬.২ গ্রাম
৩ঃঃপ্রটিন ০.৩ গ্রাম
৪ঃচর্বি ০.১ গ্রাম
৫ঃফাইবার ৪.১ গ্রাম
৬ঃম্যাঙ্গানিজ ৪.১ গ্রাম
৭ঃঃআয়রন ০.৫ মিলি.গ্রাম
ইত্যাদি।
উপকারীতাঃ
১ঃমুখের দুর্গন্ধ দুর করে।
২ঃক্যাঙ্কার বা মুখের যেকোনো রকমের ঘা সারাতে সাহায্য করে।
৩ঃসাল্মোনিলা থেকে কবুতরকে দুরে রাখে।
৪ঃবদহজম থেকে কবুতরকে দুরে রাখে।
৫ঃবমি কমাতে সাহায্য করে।
ইত্যাদি।
ব্যাবহারঃ
১ঃসর্বনিম্ন ৩-৪ ঘন্টা প্রতি ১ লিটার পানিতে ৫ গ্রাম দারুচিনি ভিজিয়ে রাখতে হবে অতপর পানি ছেকে নিয়ে ঐ পানি পরিবেশন করতে হবে।
২ঃপ্রতি ১ কেজি গ্রীটের সাথে ১৫-২০ প্রতি ৫ গ্রাম পরিমানে দিতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিঃ
এটা যেহেতু ভেষজ উপাদান তাই এর পরিমান কম-বেশি হলে তেমন কোন সমস্যা হবে না।
তবে মনে রাখবেন অনেক বেশি যেন না হয়ে যায় কারন অতিরিক্ত কিছুি ভালো না।
ফোস্টার কবুতর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
কবুতরের কৃমি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
কবুতরের ম্যালেরিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
কবুতরের টাল রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
কবুতরের কৃমি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
তথ্য সংগ্রহঃউইকিপিডিয়া,বিভিন্ন কবুতর সম্পর্কিত ব্লগ এবং কবুতর সম্পর্কিত বিভিন্ন বই।
প্রয়োজনীয় এবং তথ্যবহুল পোষ্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং ভুলএুটি হলে দয়া করে আমাদেট ই-মেইলে যেগাযোগ করুন আশা করি অতিশিঘরই ভুলএুটি শংসোধন করা হবে।
সবার সুস্বাস্হ্য কামনা করে আজ এই পর্যন্তই দেখা হবে কোন এক সময়ে কোন এক জ্ঞানমুলক আলোচনায়।
সবাইকে আসসালামু-আলাইকুম।
*****************THANK YOU****************
মন্তব্যসমূহ