কিং কবুতর এর ছবি জাত পরিচিতি দাম এবং বিভিন্ন অজানা দিক ২০২১।

 

কিং কবুতর এর জাত পরিচিতি এবং বিভিন্ন অজানা দিক ২০২১।

আরো একবার সবাইকে সুস্বাগতম জানিয়ে শুরু করছি আজকের আলোচনা।আজ আমি আলোচনা করবো কিং কবুতর সম্পর্কে।তো চলুন শুরু করা যাক।


জাতের নামঃকিং

জাতের ধরনঃফেন্সি/Fancy

বৈজ্ঞানীক নামঃColumba Livia Domestica

উতপওি স্থানঃAmerica

বিভিন্ন দিকঃ

সারা পৃথিবী জুরে কবুতরের বহু জাত আছে এদের মধ্যে কিং বা রাজা কবুতট অন্যতম।কিং জাতটি এ্যামেরিকায় জিনেটিক ইন্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে বহু পূর্বে গঠন করা হয়।ধারনা করা হয় এই জাতটি গঠন করার মুল কারন ছিলো মাংস উৎপাদন আহরন করা।

কারন এরা বেশ বড় এবং এদের শরীর বেশ মাংশালো হয়ে থাকে।মাংশের জন্যতো এটি ব্যাবহার হয় এখনো অপর দিকে এটি হয়ে উঠেছে সারা বিশ্বের কবুতর প্রেমিদের আকর্ষণের একটি বিষয় বিষেস করে বাংলাদেশের কবুতর পালকদের কাছে এই জাতটি বেস পছন্কাদনীয়। কারন হলো এর গঠন যা অনেকটাই গোলাকার এদোরকে দেখতে খুবই সুন্দর হয়ে থাকে এদের চলাচলেও আছে রাজকীয় ছাপ।কিং কবুতরের আরো একটি বিশেষ জাত রয়েছে যেটাকে বলা হয় (শো কিং) প্রতি বছর পৃথিবীর নানান দেশে এই জাতের কবুতরের প্রদরশনী আয়োজন করা হয় ঐখানে পৃথিবীর বিক্ষ্যাত সব বিচারকেরা এসে বিচার করেন যে কোন কবুতর টা বেশি সুন্দর এবং সৌন্দর্যের বিচারে পুরস্কার দেওয়া হয়।


এই জাত গঠনে ব্যাবহৃত জাতগুলো হলোঃ

হোমা,রেন্ট,ডাচেস,মাল্টেজ

কেন এই জাতগুলো ব্যাবহার করা হলোঃ

ডাচেসঃকিং কবুতরের মধ্যে অনুগ্রহ সন্চার করার জন্য এই জাতটিকে ব্যাবহার করা হয়েছিলো।


রেন্টঃএই জাতের কবুতর ব্যাবহারের কারন হলো নতুন জাতের শরীর গঠন।


হোমাঃএই জাতটিকে নির্বাচন করা হয়েছিলো নতুন জাতটির চতুরতা বৃদ্ধির জন্য।তবে হোমা বংশের কোন কবুতরটি এখানে ব্যাবহার করা হয়েছিলো তা এখনো অষ্পষ্ট।


মাল্টেজঃআকার এবং সংবেদনসীলতার জন্য এই জাতটি ব্যাবহার করা হয়েছিলো।

ধারনা করা হয় এদের মধ্যে Rock Pigeon বা আমাদের দেচে বহুল পরিচিত জালালি কবুতরের জিন ও আছে।


প্রজননঃ

কথায় আছে কবুতর ১২ মাসে ১৩ জোরা বাচ্চা দেয় এটি সম্পূর্ণ ভিওিহীন মন্তব্য এটা কোনভাবেই সম্ভব না তবে হ্যা সঠিক পরিচরযা করতে পারলে প্রতি দেড় মাসে একবার করে বাচ্চা পাওয়া সম্ভব তবে কিং কবুতরের বেলায় ব্যাপারটা একটু অন্যরকম এরা ডিম বাচ্চা একটু কম করে এবং তাদেরকে ডিম ফুটানো এবং বাচৃচা বড় করার দায়িত্বটা না দিওয়াটাই ভালো। 


কিং কবুতরের কিছু কালারবা রংঃ

সাদা,কালো,লাল,হলুদ,এ্যালমন্ড ব্লু বার,ব্লু চেকার ইত্যাদি।

দামঃ

এদের দাম অনেক বিষয়ের উপট নির্ভর করে যেমনঃসাইজ,কালার বা রং,মার্কিং ইত্যাদি।তবে স্বাধারনত বাংলাদেশে এদের দাম কালার ভেদে ২ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যেই থাকে।


ভুল এুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। 

Wikipedia 


তথ্য সংগ্রহঃউইকিপিডিয়া,বিভিন্ন কবুতর সম্পর্কিত ব্লগ এবং কবুতর সম্পর্কিত বিভিন্ন বই।

প্রয়োজনীয় এবং তথ্যবহুল পোষ্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং ভুলএুটি হলে দয়া করে আমাদেট ই-মেইলে যেগাযোগ করুন আশা করি অতিশিঘরই ভুলএুটি শংসোধন করা হবে।

সবার সুস্বাস্হ্য কামনা করে আজ এই পর্যন্তই দেখা হবে কোন এক সময়ে কোন এক জ্ঞানমুলক আলোচনায়।

সবাইকে আসসালামু-আলাইকুম। 

*****************THANK YOU****************


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Hameco Ph কবুতরের সালমোনিলা বা প্যারাটাইফোয়েড রোগ এর চিকিৎসা ২০২১।

Boostbryd-N কবুতরের জন্য সেরা Multivitamin (মাল্টিভিটামিন) ২০২১।

কবুতরের ঠান্ডা বা সর্দি কাশির চিকিৎসা।